পুদিনা পাতার আশ্চর্য ১০ টি উপকারিতা

পুদিনা পাতার উপকারিতা রয়েছে স্বাস্থের সুরক্ষা থেকে শুরু করে ত্বকের যত্ন এবং চুল পড়ার কমিয়ে আনায়। এছাড়াও গবেষণায় দেখা গেছে গ্যাস, পেটে ব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য, ভিটামিন সি এর অভাবজনিত রোগ এবং ডাইরির মতো সমস্যার প্রতিক্রিয়া কমিয়ে আনতে পারে। প্রিয় পাঠক আজকে আমরা আলোচনা করব পুদিনা পাতার নানান উপকারী ও অপকারী দিক এবং সেই সাথে কিভাবে পুদিনা পাতা খেলে আপনি সঠিক ফল পাবেন সে সম্পর্কে।

পুদিনা-পাতার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

পুদিনা পাতার উপকারিতা

পুদিনা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা বলে শেষ করার মত নয়। এটি রান্না বলুন বা শরীরের সুরক্ষার কথাই বলুন পুদিনা পাতার জুড়ি মেলা ভার। পুদিনা পাতা বিশেষ করে সুস্বাদু সুঘ্রাণ এবং স্বাদের জন্য অনেক বেশি পরিচিত। পুদিনা পাতায় রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন সহ বিভিন্ন ধরনের খনিজ উপাদান। 

পুদিনা পাতায় থাকা এই খনিজ উপাদান গুলো আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। যেমন পেটের গ্যাস, ক্যান্সার, শ্বাসকষ্টের সমস্যা, মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করা এবং যাদের রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কম তাদের ক্ষেত্রে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে আনতে সহায়তা করে। এছাড়াও পুদিনা এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেমকে মজবুত করে যার ফলে সহজে কোন রোগের আক্রমণ থেকে শরীর সুরক্ষিত থাকে। 

পুদিনা পাতার ১০ টি উপকারিতা

  • ত্বকের যত্নে: পুদিনা পাতায় রয়েছে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং এন্টিফাঙ্গাল উপাদান যা আপনার ত্বকের যেকোনো ধরনের প্রদাহ যেমন গ্রহণ, ফুসকুড়ি এবং মুখের দাগ দূর করতে সহায়তা করে। যার ফলে ত্বক সতেজ এবং উজ্জ্বল থাকে। 
  • মাইগ্রেনের মাথা ব্যথা কমায়: পুদিনা পাতায় থাকা এন্টি ইনফ্লেমটরি উপাদান মাথা ব্যথা এবং মাইগ্রেনের ব্যথা কমাতে অত্যন্ত কার্যকরী। আপনার যদি নিয়মিত মাথা ব্যথার সমস্যা হয়ে থাকে এক্ষেত্রে পুদিনা পাতার ঘ্রাণ নিতে পারেন। 
  • পেটের সমস্যা দূর করে: পুদিনা পাতা পরিপাকতন্ত্রের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটিপি এর বদ হজম, গ্যাসের সমস্যা, ডায়রিয়া এবং কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদি খুব সহজেই দূর করতে পারে। 
  • শ্বাস যন্ত্রের সমস্যা প্রতিরোধ: যাদের এজমা, ব্রংকাইটিস এবং নাকের অ্যালার্জিজনিত সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে পুদিনা পাতা অত্যন্ত কার্যকরী। 
  • কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ: পুদিনা পাতা রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে আনে। যার ফলে রক্তের কোলেস্টেরলের পরিমাণ ঠিক থাকে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। 
  • ভিটামিন সি সমৃদ্ধ: অনেকের শরীরে ভিটামিন সি এর অভাবজনিত কারণে বিভিন্ন ধরনের রোগ আক্রমণ করে। যার ফলের শরীর নিস্তেজ হয়ে পড়ে। পুদিনা পাতা ভিটামিন সি এর প্রধান উৎস তাই আপনি চাইলে পুদিনা পাতা ব্যবহারের মাধ্যমে ভিটামিন সি এর ঘাটতে পূরণ করতে পারেন।
  • স্মৃতিশক্তি বাড়াতে পুদিনা পাতা: প্রিয় পাঠক আমাদের বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা এবং স্মৃতিভ্রম শুরু হতে করে। পুদিনা পাতার রস নিয়মিত খাওয়ার ফলে আপনার মস্তি সরকারি বেড়ে যায় এবং স্মৃতিশক্তিও দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাবে। 
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে পুদিনা পাতা: পুদিনা পাতার উপকারিতা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রেও সহায়তা করে। যারা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন তারা পুদিনা পাতা খেতে পারেন।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে: পুদিনা পাতায় রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান যা আপনার শরীর ইমিউনিটির সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। যার ফলের শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ ব্যাধি বাসা বাঁধতে পারে না। 
  • ক্যান্সার প্রতিরোধ: পুদিনা পাতায় এমন কিছু এনজাইম রয়েছে যা আপনার শরীরে প্রবেশ করে ক্যান্সারের কোষ কে ধ্বংস করে। যার ফলের শরীর অনেকটাই সুস্থ থাকে।
    পুদিনা-পাতার-চায়ের-উপকারিতা

পুদিনা পাতার ক্ষতিকর দিক

প্রত্যেকটি উপাদানের অতিরিক্ত সেবনের ফলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। পুদিনা পাতার উপকারিতার পাশাপাশি এর কিছু অপকারিতা ও রয়েছে। পুদিনা পাতার ক্ষতিকর সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই-

  • অতিরিক্ত পুদিনা পাতা ব্যবহারের ফলে আপনার প্রদাহ জনিত সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। যেমন পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব ইত্যাদি। 
  • অতিরিক্ত পুদিনা পাতা খাওয়ার ফলে শরীরে এলার্জিজনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে চুলকানি এবং শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। 
  • পুদিনা পাতায় রয়েছে মেন্থল নামে উপাদান। যা অতিরিক্ত ব্যবহারে শরীরে আর্থ্রাইটিস রোগের সংক্রমণ করতে পারে।
  • অতিরিক্ত পুদিনা পাতা ব্যবহারের ফলে দৃষ্টি শক্তি সমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে যারা পূর্ব থেকেই দৃষ্টি শক্তি জনিত সমস্যায় ভুগছেন তাদের ক্ষেত্রে পুদিনা পাতা এড়িয়ে চলা উত্তম। 
  • পুদিনা পাতায় এন্টি এসিড নামক উপাদান থাকার পরেও অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে এসিড রিফ্লাক্স এর সমস্যারও বাড়িয়ে দেয় যার ফলে পেট জ্বালাপোড়া করতে পারে। 

পুদিনা পাতা কিভাবে খাবেন

পুদিনা পাতার সম্পূর্ণ উপকারিতা কেবলমাত্র তখনই পাওয়া সম্ভব যখন আপনি এটি সঠিকভাবে খাবেন। পুদিনা পাতা খাওয়ার বেশ কয়েকটি নিয়ম রয়েছে। সেগুলো অনুসরণ করে নিয়মিত পুদিনা পাতা খেলে এর সম্পূর্ণ পুষ্টিগণ পাওয়ার সম্ভব। 
পুদিনা পাতা যেভাবে খাবেন
  • প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পুদিনা পাতা খাওয়া উত্তম। কারণ সকালে খালি পেটে পুদিনা পাতা চিবিয়ে খাওয়ার ফলে আপনার শরীরের ওরাল হাইজেন সুস্থ থাকে। 
  • পুদিনা পাতা নির্বাচনের ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে সতেজ এবং টাটকা পাতা বেছে নিতে হবে। প্যাকেট জাত করন শুকনো পাতাতে পুষ্টি উপাদান অধিক পরিমাণে কম থাকে। 
  • গরম পানিতে ভিজিয়ে চা পানিও পুদিনা পাতা খেতে পারেন। এটি আপনার শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। 
  • পুদিনা পাতা সুঘ্রাণ এবং সুস্বাদুর জন্য অধিক পরিচিত। আপনি চাইলে পুদিনা পাতা ছোট ছোট করে কেটে সালাদের সঙ্গে মাখিয়ে খেতে পারেন। এতে করে সালাদের পুষ্টিগণ বৃদ্ধি পায় এবং আলাদা ধরনের সুঘ্রাণ ছড়ায়। 
  • এছাড়া আপনি যেকোনো ধরনের ফলের জুসের সঙ্গেও পুদিনা পাতা যোগ করতে পারেন।

পুদিনা পাতার চা এর উপকারিতা

পুদিনা পাতার উপকারিতা এবং পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণভাবে পেতে চাইলে চা বানিয়ে খেতে পারেন। এর ফলে শরীর অতি দ্রুত পুদিনা পাতার পুষ্টিগুণ শোষণ করে নিতে পারে। পুদিনা পাতার চা আমাদের শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী। 
  • পুদিনা পাতার চা খাওয়ার ফলে পরিবর্তনত্রের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায় যার ফলে পেটের যে কোন রোগ নিরাময় করতে সহায়তা করে। 
  • পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান না করার ফলে শরীর অনেকের নিস্তেজ হয়ে পড়ে। এসো সমাধান হলো পুদিনা পাতা খাওয়া যার ফলে আপনার খাওয়া-দাওয়ার অনিয়ম কম পরিমাণে পানি পান এবং ত্বকের সকল সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
  • মানসিক অবসন্নতা, শারীরিক দুর্বলতা কমাতে আপনি একটা পুদিনা পাতার চা খেয়ে নিন। যার ফলে অতি দ্রুত আপনার শারীরিক দুর্বলতা কেটে যাবে।
  • প্রতিদিন একটা পুদিনা পাতায় চা খাওয়ার ফলে আপনার শরীরের যেকোনো ধরনের ব্যথা নিরাময় করা সম্ভব। 
  • পুদিনা পাতার চা খাওয়ার ফলে অনিদ্রা দূর হয় এবং ঘুম ভালো হয়।
পুদিনা পাতার চা যে ভাবে তৈরি করবেন 
পুদিনা পাতার চা তৈরি করার জন্য প্রথমে পরিষ্কার পানি ফুটিয়ে নিন। এরপর গরম পানিতে শুকনো অথবা তাজা পুদিনা ৫-৭ টি পাতা, আদা কুচি, কালোজিরা এবং গোলমরিচ দিয়ে পাঁচ থেকে দশ মিনিট ফুটিয়ে নিন। এরপরে চায়ের সাথে প্রয়োজনমতো মধুর যোগ করে নিয়মিত পান করুন।

পুদিনা পাতার জুসের উপকারিতা

পুদিনা পাতার উপকারিতা পেতে আপনি এর জুস তৈরি করে খেতে পারেন। প্রতিদিন সকালে পুদিনা পাতার জুস খাওয়ার ফলে এর সকল পুষ্টিগুণ শরীর অতি দ্রুত শোষণ করে নেয়। যার ফলে শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেম শক্তিশালী হয় এবং বিভিন্ন ধরনের সংক্রামক রোগ থেকে শরীরকে রক্ষা করে। পুদিনা পাতার জুসের উপকারিতা হলো -

  • পেটের মাংসপেশিকে শিথিল রাখে যার ফলে বদহজম জনিত সমস্যা থেকে রেহায় মিলে।
  • শ্বাসকষ্টের সমস্যা জনিত কারণে অনেক সময় নাক বন্ধ হয়ে আসে এক্ষেত্রে আপনি পুদিনা পাতার জুস খেতে পারেন। 
  • পুদিনা পাতায় রয়েছে এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যা শরীরের এলার্জি জনিত দূর করতে সহায়তা করে 
  • গর্ভকালীন সময় গর্ভবতী মায়ের শারীরিক দুর্বলতা দূর করতে পুদিনা পাতার জুস অত্যন্ত কার্যকরী। 
  • নিয়মিত পুদিনা পাতার রস খাওয়ার ফলে রক্তের বিষাক্ত পদার্থ নিষ্কাশন হয়ে যায়।

চুলের জন্য পুদিনা পাতার উপকারিতা

বর্তমানে মানসিক দুশ্চিন্তা, ত্বকের সমস্যা এবং খাদ্যে ভেজালের কারণে অধিকাংশ মানুষের চুল ঝরে যাচ্ছে। এর ফলে আপনাদেরকে অনেক অর্থ ব্যয় করে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হচ্ছে। কিন্তু আপনি চাইলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়ার পূর্বে প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করে দেখতে পারেন। চুলের জন্য অধীনাপতার উপকারিতা গুলো হল-

  • চুল পড়া বন্ধ করে: নিয়মিত অধীনতা চলে ব্যবহার করলে চুল কালো ও শক্ত হয়। এছাড়াও চুল পড়া কমিয়ে আনে। 
  • চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে: পুদিনা পাতার জুড়ি মেলা ভার। প্রতিনিয়ত পুদিনা পাতার ব্যবহার ফলে চুলের পিএইচ মান নিয়ন্ত্রণে থাকে। যার ফলে চুল দেখায় উজ্জ্বল এবং মসৃণ।
  • খুশকি দূর করে: অধিকাংশ সময় অনেকেই চুলে খুশকি জনিত সমস্যায় ভোগেন। এক্ষেত্রে পুদিনা পাতার পেস্ট নিয়মিত ব্যবহারের ফলে চুলের খুশকি দূর হয়। 
  • ত্বকের এলার্জিজনিত সমস্যা: চুল ঝরে পড়ার অন্যতম একটি কারণ ত্বকের এনার্জিজনিত সমস্যা। অনেকের চুলের গোড়ায় প্রচন্ড পরিমাণে চুলকায় যার ফলে চুল ঝরে যেত। এজন্য আপনি পুদিনা পাতার ব্যবহার করলে এনার্জি জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন এবং চুল পড়া বন্ধ হয়ে যাবে।

রান্নায় পুদিনা পাতার ব্যবহার

পুদিনা পাতার পুষ্টিগুণ শুধু স্বাস্থ্য উপকারিতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়।রান্নার করা খাবারের সঙ্গে পুদিনা পাতার ব্যবহারের ফলে খাবারের স্বাদ দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায় এবং আলাদা সুঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়ে। রান্নার ক্ষেত্রে সুগন্ধি উপাদান হিসেবে পুদিনা পাতা অধিক পরিচিত। শুধু ৭ বৃদ্ধিতেই সীমাবদ্ধ নয় বরং রান্নার সময় অধিনায়কদের ব্যাপারে ফলে এর বেশ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা পেয়ে থাকি

  • রান্নার সময় অন্যান্য মসলার মত পুদিনা পাতার শুকনো গুড়ো ব্যবহার করতে পারেন। এর ফলে রান্নার স্বাদ এবং সুঘ্রাণ দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাবে। 
  • এছাড়াও চাঁটনী ও আচার তৈরিতে পুদিনা পাতার ব্যবহার করতে পারেন। 
  • পুদিনা পাতার চা তৈরি করে খেলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। 
  • বিরিয়ানি, পোলাও সহ বিভিন্ন ধরনের বিশেষ খাবারের ব্যবহারের ফলে খাবারের স্বাদ গুণ বেড়ে যায়।
  • যেকোনো ধরনের মাংস রান্নার ক্ষেত্রে পুদিনা পাতার ব্যবহারের ফলে মানুষের স্বাদ এবং মাংস আরো বেশি স্বাস্থ্যসম্মত হয়। 

উপসংহার 

পুদিনা পাতার উপকারিতা বহুকাল আগে থেকেই আমাদের পূর্বপুরুষেরা গ্রহণ করে আসছেন। বিশেষ করে পুদিনা পাতার অধিক পরিচিতি তার সুঘ্রাণ ও সুস্বাদুর জন্য। তবে এর স্বাস্থ্য উপকারিতা কম নয়। কিন্তু অতিরিক্ত সেবনের ফলে দেখা দিতে পারে নানা ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। তাই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী পুদিনা পাতা নিয়মিত খেতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্বপ্নবোনা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url